যেদিকেই ছুঁই না কেন , এই পরশ মেলা দায়,
যে পরশে কোমলতা, স্নেহ আরও এমন অনেক উপাদান
রয়ে যায় যা মানুষকে শূন্য থেকে শতাব্দী হয়ে উঠতে সাহায্য করে।
শুধু পরশ কেন , পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হওয়া প্রতিটা প্রাণেরই এই পরশ, এই সান্নিধ্য, এই সৌভাগ্যের স্বীকৃতি পেতে বোধ হয় সবচেয়ে বেশি ভালোলাগা ও ভালোবাসা কাজ করে।
আমিও সেই গোত্রীয় একটি প্রাণ,
যে প্রাণের প্রথম স্পন্দন হতেই , 'মা' হয়েছিল অপর এক এমনই প্রাণ।
তাই, আজকের আমি - তে রয়ে যাওয়া সবটুকুকে যদি বিশ্লেষণ করি তবে হয়তো বিশ্লেষিত সবটার মধ্যে যে শব্দটা খুঁজে পাওয়া যাবে তা হলো 'মা'।
এঁটো করা মাছের ছাল খুব সহজেই আত্মস্থ করা, ঘরের মধ্যে বমি করে ফেললেও একবার ও ঘেন্না না পাওয়া, প্রবল জ্বরে ঠিক ছোট্ট শিশুর মতো কোলের উপর আমার পা দুটোকে তুলে নিয়ে সর্ষের তেল দিয়ে মালিশ করে দেওয়া, আমার টিফিন ,আমার ব্যাগ ,জলের বোতল , রুমাল নাকি যে জুতোটা পড়লে আমার পায়ে ফোসকা হবে না সেটার জোগাড় সব কিছুর জোগান দিয়ে নিজের খাওয়া ভুলে যাওয়া,আমার মনের মতো রেজাল্ট না হলেও আমার সামর্থ্যে খুশি হওয়া , কিংবা খেলতে গিয়ে কেটে যাওয়া আমার মুখমন্ডল দেখে মুহূর্তের মধ্যে কেঁদে ওঠা....অবদানের কোনো শেষ হয় না বোধ হয় প্রতিটা মায়ের। অভিযোগ, অভিমান , কারণ , অকারণ যার উপর বোধ হয় সব টা রেখে দেওয়া যায়, কি ভাবে সবটা মেনে নেয় মায়েরা কিভাবে?
জন্ম থেকেই প্রতিটা মা, তাঁর সন্তানের সর্ববৃহৎ নির্ভরশীলতার জায়গা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। প্রত্যাশার বিন্দু গুলোকে তাঁরা এমন ভাবে নিজেদের জীবন থেকে মুছে দেয় যে অনেকবার খুঁজলেও তাঁদের চিহ্নমাত্র পাওয়া যায় না।
শরীরের প্রতিটা পরমাণু যেন জাপটে ধরে থাকে মা-কে।কিন্তু,মা খালি বলে-"আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে"....
©মাম্পি মল্লিক
যে পরশে কোমলতা, স্নেহ আরও এমন অনেক উপাদান
রয়ে যায় যা মানুষকে শূন্য থেকে শতাব্দী হয়ে উঠতে সাহায্য করে।
শুধু পরশ কেন , পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হওয়া প্রতিটা প্রাণেরই এই পরশ, এই সান্নিধ্য, এই সৌভাগ্যের স্বীকৃতি পেতে বোধ হয় সবচেয়ে বেশি ভালোলাগা ও ভালোবাসা কাজ করে।
আমিও সেই গোত্রীয় একটি প্রাণ,
যে প্রাণের প্রথম স্পন্দন হতেই , 'মা' হয়েছিল অপর এক এমনই প্রাণ।
তাই, আজকের আমি - তে রয়ে যাওয়া সবটুকুকে যদি বিশ্লেষণ করি তবে হয়তো বিশ্লেষিত সবটার মধ্যে যে শব্দটা খুঁজে পাওয়া যাবে তা হলো 'মা'।
এঁটো করা মাছের ছাল খুব সহজেই আত্মস্থ করা, ঘরের মধ্যে বমি করে ফেললেও একবার ও ঘেন্না না পাওয়া, প্রবল জ্বরে ঠিক ছোট্ট শিশুর মতো কোলের উপর আমার পা দুটোকে তুলে নিয়ে সর্ষের তেল দিয়ে মালিশ করে দেওয়া, আমার টিফিন ,আমার ব্যাগ ,জলের বোতল , রুমাল নাকি যে জুতোটা পড়লে আমার পায়ে ফোসকা হবে না সেটার জোগাড় সব কিছুর জোগান দিয়ে নিজের খাওয়া ভুলে যাওয়া,আমার মনের মতো রেজাল্ট না হলেও আমার সামর্থ্যে খুশি হওয়া , কিংবা খেলতে গিয়ে কেটে যাওয়া আমার মুখমন্ডল দেখে মুহূর্তের মধ্যে কেঁদে ওঠা....অবদানের কোনো শেষ হয় না বোধ হয় প্রতিটা মায়ের। অভিযোগ, অভিমান , কারণ , অকারণ যার উপর বোধ হয় সব টা রেখে দেওয়া যায়, কি ভাবে সবটা মেনে নেয় মায়েরা কিভাবে?
জন্ম থেকেই প্রতিটা মা, তাঁর সন্তানের সর্ববৃহৎ নির্ভরশীলতার জায়গা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। প্রত্যাশার বিন্দু গুলোকে তাঁরা এমন ভাবে নিজেদের জীবন থেকে মুছে দেয় যে অনেকবার খুঁজলেও তাঁদের চিহ্নমাত্র পাওয়া যায় না।
শরীরের প্রতিটা পরমাণু যেন জাপটে ধরে থাকে মা-কে।কিন্তু,মা খালি বলে-"আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে"....
©মাম্পি মল্লিক
0 মন্তব্যসমূহ